বাড়ী কোঠি রাজবাড়ী :
মুর্শিদাবাদের আজিমগঞ্জের কাছে অবস্থিত এই রাজবাড়ি বাংলার অভূতপূর্ব এক নিদর্শন। প্রাসাদটি ছিল দুধোরিয়া পরিবারের। বর্তমান বয়স প্রায় ২০০ বছর। এটিকে বর্তমানে সংস্কার করে বিলাসবহুল হোটেল এ রূপান্তরিত করা হয়েছে। রাজবাড়ীতে থাকার স্বাদ যদি পেতে চান তাহলে চলে যান আজিমগঞ্জ।
আমদপুর রাজবাড়ী :
বর্ধমানের মেমারিতে অবস্থিত এই রাজবাড়ি টি ছিল চৌধুরী জমিদারদের, যারা মুঘলদের কাছ থেকে সরাসরি এই জমিদারী পেয়েছিল। এখানে দেখতে পাবেন অসংখ্য টেরিকোটা মন্দির।
মহিষাদল রাজবাড়ী:
এটি পূর্ব মেদিনীপুরের হলদিয়ার মহিষাদলে অবস্থিত। এখানে ২ টি রাজবাড়ী আছে। পুরোনোটি জনার্দন ঊপাধ্যায় বানিয়েছিলেন ১৮৪০ সালে যা এখন ভগ্নপ্রায়। এখানকার দূর্গাপূজা খুবই বিখ্যাত।
রাজবাড়ী বাওয়ালি:
কলকাতা থেকে প্রায় ২ ঘন্টা দূরে বাওয়ালি গ্রামে এই অসাধারন রাজবাড়ী টি অবস্থিত। এটির মালিক ছিল মন্ডল পরিবার।
ইটাচুনা রাজবাড়ী:
শতাব্দী প্রাচীন ইটাচুনা রাজবাড়ী হুগলী জেলায় অবস্থিত । ইট আর চুন দিয়ে তৈরি বলে নাম ইটাচুনা রাজবাড়ী। এই প্রাসাদ বর্গী দঙ্গা নামেও খ্যাত, কারন মারাঠা দের একাংশ এখানে স্থায়ী বসবাস শুরু করে। তাদের কুন্ডন পরিবার এই রাজবাড়ি তৈরি করে।
কসিমবাজার রাজবাড়ী:
জমিদারবাড়ির আরেক অন্যতম নিদর্শন মুর্শিদাবাদের কাশিমবাজার ছোট রাজবাড়ি, যেখানকার পরিবেশ আপনাকে এক মুহূর্তেই নিয়ে যাবে তিনশো বছরের পুরনো বাংলায়। ১৭০০ সালে রায় পরিবারের দ্বারা এই রাজবাড়ি নির্মিত।
Image Source : Google