কলকাতার দশটি নামকরা মিষ্টি – Kolkata’s top 10 iconic sweets

কলকাতা, ভারতের পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী, তার ঐতিহাসিক পুরাণ ও ঐতিহ্যে নিবদ্ধ সাংস্কৃতিক ধর্মের জন্য প্রসিদ্ধ। এবং তার রান্নাঘর সিনেও একই নয়। শহরটি অনেক সুস্বাদু মিষ্টির প্রস্তাবনা করে, যা এর ঐতিহাসিক এবং ঐতিহ্যবাহী বৈশিষ্ট্যে উভয়টি নিত্য হয়। এখানে কলকাতার শীর্ষ ১০টি মিষ্টি, তাদের ইতিহাস, উপাদান, এবং কীভাবে এদের প্রস্তুতি এবং প্রসিদ্ধি অর্জন হয়েছে তা দেখানো হয়েছে:

রসগোল্লা:

ইতিহাস: রসগোল্লা, একটি মিষ্টি যা দুধের আধারে তৈরি হয় এবং চিনির সিরাপে ভিগোন হয়, এটি একটি অত্যন্ত পরিচিত বাঙালি মিষ্টি। এটি উদ্ভাবিত হয়েছিল ১৯শ শতকের শেষ অবশ্যই কলকাতায় নবীন চন্দ্র দাসের দ্বারা। এই মিষ্টির উদ্ভব গল্পটি দুইটি প্রতিষ্ঠান মধ্যে প্রাচীর হয়েছে – কলকাতা এবং ওড়িশা, দুটি জেলা নিয়ে।

উপাদান: ছেনা, চিনি, এবং জল।

প্রসিদ্ধি: রসগোল্লা একটি আন্তর্জাতিক চর্চায় পেয়েছে যখন পশ্চিমবঙ্গ এর এর জিওগ্রাফিক্যাল ইনডিকেশন (জিআই) ট্যাগটি জিতে নেয়। এটি উৎসব এবং উদযাপনে মজা করার জন্য ব্যবহৃত হয়।

সন্দেশ

ইতিহাস: সন্দেশ আরও একটি জনপ্রিয় বাঙালি মিষ্টি, যা মানে ছেনা, চিনি, এবং গোঁড়া বা বাদামের রসে সুস্থ হয়।

উপাদান: ছেনা, চিনি, এলাচ, এবং সময়ে কবজ।

প্রসিদ্ধি: সন্দেশ একটি বৈষম্যপূর্ণ মিষ্টি এবং বৈশিষ্ট্যপূর্ণ রসে উপস্থিতির জন্য জানা যায়। এটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে সমর্পণ দেওয়ার জন্য অধিকাংশে ব্যবহৃত হয়।

মিষ্টি দই

ইতিহাস: মিষ্টি দয় একটি পরম্পরাগত বাঙালি মিষ্টি দয়, যা প্রজন্মের জন্য চাপে প্রয়োজনীয়। উপাদান: দুধ, চিনি, এবং দয়ির উদ্ভিদ। প্রসিদ্ধি: এর বিশেষ স্বাদ ও বাঁধার টেক্সচার জন্য জানা হয়। মিষ্টি দয় যে বানানটি বেরিয়ে আনে, সেটি তার বিশিষ্টতা বাৎসরিক উপস্থিতি যুগায়।

চমচম

ইতিহাস: চমচম, যা চমচম নামেও পরিচিত, এটি একটি বৃত্তাকার মিষ্টি, যা প্রায় কলকাতা থেকে এলেছে।

উপাদান: ছেনা, চিনি, কেসর, এবং সময়ে আবির্ভূত আসোৎবদ্ধতা।

প্রসিদ্ধি: চমচমের নরম আর পিষে পিষে হাওয়ার টেক্সচার জন্য এটি পর্যাপ্ত। এটি সাধারণভাবে উদযাপনে ব্যবহৃত হয়।

সন্দেশ

ইতিহাস: সন্দেশ স্যান্ডেশের একটি পরিবর্তন, যা কোকো, পিস্তা অথবা ফলের বিভিন্ন উপাদান দিয়ে প্রস্তুত হয়।

উপাদান: ছেনা, চিনি, এবং বিভিন্ন বৃদ্ধি।

প্রসিদ্ধি: সন্দেশ বিভিন্ন স্বাদ দেয় এবং সাধারণ সন্দেশ পছন্দকারীদের জন্য একটি বিকল্প।

মালাই চমচম (Malai Chom Chom):

ইতিহাস: মালাই চমচম চমচমের একটি আরও মলাইদার এবং পুরশ্রী ভেজা সংস্করণ।

উপাদান: ছেনা, দুধ, চিনি, কেসর, এবং বাদাম।

প্রসিদ্ধি: মালাই চমচমের ভোজ্য স্বাদ এবং শ্রীমান টেক্সচার এটিকে একটি বিশেষ মড়ক হিসেবে তুলে ধরে।

রসমালাই (Ras Malai):

ইতিহাস: রসমালাই হল মিষ্টি চিনার বলে বিপুলিত বুকের বলে পৃথিবী ব্যাপি হয়ে তৈরি হয়।

উপাদান: ছেনা, দুধ, চিনি, কেসর, এবং বাদাম।

প্রসিদ্ধি: রসমালাই হল নরম গোলাপ জামুনের সিরাপে সিক্ত ছেনা বোলে হয়। এটি বিশেষ স্বাদ ও উপস্থিতি দেওয়ার জন্য জানা হয়।

কালজাম (Kalojam):

ইতিহাস: কালজাম, যা কালা জামুন নামেও পরিচিত, হল একটি গুলাব জামুনের একটি আলোয় সংস্করণ।

উপাদান: দুধ মলাই, চিনি, এলাচ, এবং সময়ে কবজ।

প্রসিদ্ধি: কালজামের বিশেষ রং এবং সামান্য ভিন্ন স্বাদ এটিকে অন্য মিষ্টি থেকে আলাদা করে তুলে।

পাতিশাপ্তা (Patishapta):

ইতিহাস: পাতিশাপ্তা একটি বাঙালি পর্ণী যা নারিকেল এবং গুড় দিয়ে পূর্ণ হয়।

উপাদান: চালের গুড়া, নারিকেল, গুড়, এবং সময়ে খোয়া (সংকুচিত দুধ)।

প্রসিদ্ধি: পাতিশাপ্তা মকর সংক্রান্তি উৎসবে ব্যবহৃত হয় এবং এটি এলাকার রুচিশীলদের জন্য অপরিহার্য।

লাংচা (Langcha):

ইতিহাস: লাংচা হল বৃদ্ধি আকারে গুলাব জামুনের একটি ডিপ ফ্রাইড মিষ্টি।
উপাদান: খোয়া, চিনি, এলাচ, ঘী, এবং বাদাম।
প্রসিদ্ধি: লাংচার বিশেষ আকার এবং তীব্র স্বাদ করে, যা এটিকে স্থানীয় এবং আগত দুইটি উপায় অপরিহার্য করে।

মিহিদানা (Mihidana):

ইতিহাস: মিহিদানা, একটি বাঙালি মিষ্টি, ছোট দানাত্বযুক্ত জিজ্ঞাসার সাথে সম্পন্ন হয়। এটি প্রায় ১৯শ শতকের শেষ দিকে মল্লাবাজার, কলকাতায় উদ্ভাবিত হয়েছিল।

উপাদান: ছেনা, চিনি, এবং তেল।

প্রসিদ্ধি: মিহিদানা তার অত্যন্ত সুস্বাদু ও পুড়ী পুড়ী টেক্সচারের জন্য পরিচিত। এটি বিশেষভাবে বাঙালি উৎসবে উপভোগ করা হয়।

এই মিষ্টিরা কলকাতার শ্রেষ্ঠ খাদ্যপণ্য এবং স্থানীয় ও আগন্তুকরা সমাজের মধ্যে আদর্শ প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছে। কলকাতা ভ্রমণ করতে, এই আনন্দদায়ক মিষ্টি গুলির আস্বাদন করতে নিশ্চিত হউন এবং শহরের ধনী সাংস্কৃতিক স্বাদ অবলম্বন করুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *